বৃহস্পতিবার, ১৬ জুলাই, ২০২০
বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০
সব চেয়ে বড় গুনাহ।<হাদিস ৫৫৫১,[বুখারী শরীফ]>
Sabbir hosain
জুলাই ১৫, ২০২০
0
সব চেয়ে বড় গুনাহ -
হাদিস ৫৫৫১ঃ
ইসহাক (র) , , , আবূ বাক্রা (রা) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন , রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ আমি কি তোমাদের সবচেয়ে বড় গুনাহ সম্পর্কে সতর্ক করবনা? আমরা বললামঃ অবশ্যই সতর্ক করবেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ! তিনি বললেন ঃ আল্লাহর সঙ্গে শরীক করা, পিতা মাতার নাফরমানী করা । এ কথা বলার সময় তিনি হেলান দিয়ে বসাছিলেন। এরপর (সোজা হয়ে) বসলেন এবং বললেনঃ মিথ্যা বলা ও মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া, দু'বার করে বললেন এবং ক্রমাগত এ কথাই বলে চললেন । এমন কি আমি বললাম , তিনি মনে হয় থামবেন না। [বুখারী শরীফ]
ইসলামিক তথ্য পেতে আমদের ওয়েবসাইট টি হোম পেজ এ উপরে ফোলো বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনাদের মতামত আমাদের কমেন্টের মাধ্যেমে জানান
মঙ্গলবার, ১৪ জুলাই, ২০২০
মা - বাপের নাফরমানী করা কবীরা গুনাহ।<পরিচ্ছেদঃ২৪৩৮,হাদিস ৫৫৫০,[বুখারী শরীফ]>
Sabbir hosain
জুলাই ১৪, ২০২০
0
২৪৩৮ পরিচ্ছেদঃ মা - বাপের নাফরমানী করা কবীরা গুনাহ।
হাদিস ৫৫৫০ ঃ
সা'দ ইব্ন হাফ্স মুগীরা (রা) , , , থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেনঃ আল্লাহ তা'আলা তোমাদের উপর হারাম করেছেন , মা বাপের নাফরমানী করা , প্রাপকের প্রাপ্য আটক রাখা, যে জিনিস গ্রহন করা তোমাদের জন্য ঠিক নয় , তা তলব করা এবং কন্যা সন্তান কে জিবন্ত কবর দেওয়া ।আর তিনি তোমাদের জন্য অপছন্দ করেছেন গল্প গুজব করা, অপ্রয়োজনীয় প্রশ্ন করা ও সম্পদ নষ্ট করা। [বুখারী শরীফ]ইসলামিক তথ্য পেতে আমদের ওয়েবসাইট টি হোম পেজ এ উপরে ফোলো বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনাদের মতামত আমাদের কমেন্টের মাধ্যেমে জানান
পিতামাতার প্রতি উত্তম ব্যবহারকারীর দু'আ কবূল হওয়া<পরিচ্ছেদ ২৪৩৭ ,হাদিস ৫৫৪৯ [বুখারী শরীফ>
Sabbir hosain
জুলাই ১৪, ২০২০
0
২৪৩৭ পরিচ্ছেদঃ পিতামাতার প্রতি উত্তম ব্যবহারকারীর দু'আ কবূল হওয়া
হাদিস ৫৫৪৯ঃ
সা'ঈদ ইব্ন আবূ মারইয়াম (র) , , , ইব্ন উমর (রা) থেকে বর্ণীত । তিনি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনজন লোক হেটে চলছিল। তাদের উপর বৃষ্টি শুরু হলে তারা এক পাহাড়ের গুহায় আশ্রয় নেয়। এমন সময় পাহাড় থেকে একটি পাথর তাদের গুহার মুখের উপর গড়িয়ে পড়ে এবং মুখ বন্ধ করে ফেলে। তাদের একজন অপরজনকে বললঃ তোমরা তোমাদের কৃত আমলের প্রতি লক্ষ্য করো , যে নেক আমল তোমরা আল্লাহর জন্য করেছ; তার ওসিলায় আল্লাহর নিকট দু'আ করো। হয়তো তিনি এটি সরিয়ে দেবেন । তখন তাদের একজন বলল ঃ ইয়া আল্লাহ! আমার বয়োবৃদ্ধ মাতাপিতা ছিল এবং ছোট ছোট শিশু ছিল। আমি তাদের জীবিকার জন্য মাঠে পশু চরাতাম। যখন সন্ধায় ফিরতাম , তখন দুধ দোহন করতাম এবং আমার সন্তানদের আগেই পিতামাতা কে পান করতে দিতাম । একদিন পশুগুলো দূরে বনের মধ্যে চলে যায়। ফলে আমার ফিরতে রাত হয়। ফিরে দেখলাম তারা উভয় ঘুমিয়ে পড়েছেন। আমি যেমন দুধ দোহন করতাম , তেমনি করলাম, তারপর দুধ নিয়ে এলাম এবং উভয়ের মাথার কাছে দাঁড়িয়ে রইলাম। ঘুম থেকে তাদের উভয় কে জাগানো ভাল মনে করলাম না । আর তাদের আগে শিশু দের পান করানোও অপছন্দ করলাম । আর শিশুরা আমার দু'পায়ের কাছে কান্নাকাটি করছিল । তাদের ও আমার মাঝে এ অবস্থা চলতে থাকে। অবশেষে ভোর হল । ( ইয়া আল্লাহ) আপনি জানেন যে, আমি কেবল আপনার সন্তুষ্টির জন্যেই এ কাজ করেছি , তাই আপনি আমাদের জন্য একটু ফাঁক করে দিন , যাতে আমরা আকাশ দেখতে পাই। তখন আল্লাহ তাদের জন্য একটু ফাক করে দিলেন, যাতে তারা আকাশ দেখতে পায়। দ্বিতীয় ব্যক্তি বললঃ ইয়া আল্লাহ! আমার একটি চাচাত বোন ছিল। আমি তাকে এতখানি ভালবাসতাম , যতখানি একজন পুরুষ কোন নারীকে ভালবাসতে পারে । আমি তাকে একান্ত ভাবে পেতে চাইলাম। সে অসম্মতি জানাল, যতক্ষন আমি তারকাছে একশ দীনার উপস্থিত না করি । আমি চেষ্টা করলাম এবং একশ দীনার স্বর্ণমুদ্রা জোগাড় করলাম। এগুলো নিয়ে তার সাথে সাক্ষাৎ করলাম। যখন আমি তার দু'পায়ের মধ্যে বসলাম, তখন সে বললঃ হে আব্দুল্লাহ! আল্লাহকে ভয় করো; আমার কুমারিত্ব নষ্ট করোনা। তখন আমি উঠে গেলাম । ইয়া আল্লাহ ! আপনি জানেন যে, কেবল আপনার সন্তুষ্টির জন্যেই আমি তা করেছি। তাই আমাদের জন্য এটি ফাঁক করে দিন । তখন তাদের জন্যে আল্লাহ আরো কিছু ফাঁক করে দিলেন। শেষের লোকটি বলল ঃ ইয়া আল্লাহ! আমি একজন মজদুরকে এক 'ফারক'চাউলের বিনিময়ে কাজে নিয়োগ করেছিলেন। সে তার কাজ শেষ করে এসে বলল, আমার প্রাপ্য দিয়ে দিন। আমি তার প্রাপ্য তার সামনে উপস্থিত করলাম । কিন্তু সে তা ছেড়ে দিল ও প্রত্যাখ্যান করলো । তারপর তার প্রাপ্যটা আমি ক্রমাগত কৃষি কাজে খাটাতে লাগলাম। তার দ্বারা অনেকগুলি গরু ও রাখাল জমা করলাম । এরপর সে একদিন আমার কাছে এসে বললঃ আল্লাহ কে ভয় কর, আমার উপর যুল্ম করো না। এবং আমার প্রাপ্য দিয়ে দাও । আমি বললাম ঃ ঐ গরু ও রাখালের কাছে চলে যাও । সে বললঃ আল্লাহ কে ভয় কর, আমার সাথে উপহাস করোনা । আমি বললাম ঃ তোমার সাথে আমি উপহাস করছিনা। তুমি ঐ গরুগুলো ও তার রাখাল নিয়ে যাও । তারপর সে ও গুলো নিয়ে চলে গেল। ( ইয়া আল্লাহ!) আপনি জানেন যে , তা আমি আপনার সন্তুষ্টির জন্যেই করেছি, তাই আপনি অবশিষ্ট অংশ উন্মুক্ত করে দিন। তারপর আল্লাহ তাদের জন্য তা উন্মুক্ত করে দিলেন । [বুখারী শরীফ]ইসলামিক তথ্য পেতে আমদের ওয়েবসাইট টি হোম পেজ এ উপরে ফোলো বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনাদের মতামত আমাদের কমেন্টের মাধ্যেমে জানান।
রবিবার, ১২ জুলাই, ২০২০
কোন লোক তার পিতা-মাতাকে গাল দেবে না<পরিচ্ছেদঃ২৪৩৬ হাদিস-৫৫৪৮ঃ [বুখারী শরীফ]>
Sabbir hosain
জুলাই ১২, ২০২০
0
২৪৩৬ পরিচ্ছেদঃ কোন লোক তার পিতা-মাতাকে গাল দেবে না।
হাদিস-৫৫৪৮ঃ
আহ্মাদ ইব্ন ইউনুস (রা), , , 'আব্দুল্লাহ ইব্ন 'আমর (রা) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেনঃ কবীরা গুনাহ সমূহের মধ্যে সবচেয়ে বড় হলো নিজের পিতা মাতাকে লা'নত করা। জিজ্ঞাসা করা হলোঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ ! আপন পিতা -মাতাকে কোন লোক কিভাবে লা'নত করতে পারে ? তিনি বললেনঃ সে অন্য কোন লোকের পিতা কে গালি দেয় , তখন সে তার পিতাকে গালি দেয় এবং সে অন্যের মাকে গালি দেয় , তাপরে সে তার মা কে গালি দেয় ।[বুখারী শরীফ]ইসলামিক তথ্য পেতে আমদের ওয়েবসাইট টি হোম পেজ এ উপরে ফোলো বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনাদের মতামত আমাদের কমেন্টের মাধ্যেমে জানান।
শনিবার, ১১ জুলাই, ২০২০
পিতা -মাতার অনুমতি ছাড়া জিহাদে যাবে না <পরিচ্ছেদঃ ২৪৩৫হাদিস-৫৫৪৭ [বুখারী শরীফ]>
Sabbir hosain
জুলাই ১১, ২০২০
0
২৪৩৫,পরিচ্ছেদঃ পিতা -মাতার অনুমতি ছাড়া জিহাদে যাবে না-
হাদিস-৫৫৪৭ ঃ
মুসাদ্দাদ (র) আব্দুল্লাহ ইব্ন 'আমর (রা) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন, এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (সা:) কে জিজ্ঞাসা করলেন আমি কি জিহাদে যাব? তিনি বল্লেনঃ তোমার কি পিতা -মাতা আছে? সে বলল ঃ হ্যাঁ । তিনি বললেনঃ তাহলে তাদের (সেবার) মাঝে জিহাদ করো। [বুখারী শরীফ]ইসলামিক তথ্য পেতে আমদের ওয়েবসাইট টি হোম পেজ এ উপরে ফোলো বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনাদের মতামত আমাদের কমেন্টের মাধ্যেমে জানান।
উত্তম ব্যবহার পাওয়ার কে বেশী হকদার?<পরিচ্ছেদঃ২৪৩৪,হাদিস-৫৫৪৬[বুখারী শরীফ]>
Sabbir hosain
জুলাই ১১, ২০২০
0